DETAILS, FICTION AND কবিতা, গল্প, গদ্য

Details, Fiction and কবিতা, গল্প, গদ্য

Details, Fiction and কবিতা, গল্প, গদ্য

Blog Article

শেষ জীবনে তাঁর স্বাস্থ্য বিশেষ ভালো ছিল না। ১৮৯৪ সালের মার্চ মাসে তাঁর বহুমূত্র রোগ বেশ বেড়ে যায়। এই রোগেই অবশেষে তাঁর মৃত্যু হয়, এপ্রিল ৮, ১৮৯৪ (বাংলা ২৬ চৈত্র ১৩০০ সাল)

সমাপনী প্রস্তুতি পঞ্চম শ্রেণি বাংলা যুক্ত বর্ণ (সকল গদ্য,কবিতা, শব্দ ও বাক্য সহ)

কবি - শামসুর রাহমান মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন উত্তর বাতিল

পঞ্চম শ্রেণি বাংলা যুক্ত বর্ণ (সকল গদ্য,কবিতা, শব্দ ও বাক্য সহ)

বিকেলে, সন্ধ্যায়, রাতে ঝরতে থাকে অবিরল;

কুমার সম্প্রদায় মাটি দিয়ে জিনিস তৈরি করে।

পবিত্র ভট্টাচার্য পার্থ সাহা পুষ্পিত মুখোপাধ্যায় প্রীতিময় চক্রবর্তী প্রত্যূষকুমার রীত প্রশান্ত মাজী প্রজিত জানা প্রবীরকুমার দত্ত প্রণবকুমার চট্টোপাধ্যায় প্রসেনজিৎ দাশগুপ্ত পরিমল দে প্রবালকুমার বসু পিয়াস মজিদ প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায় পৃথ্বীরাজ চৌধুরী পুষ্পিতা চট্টোপাধ্যায় প্রবীর চক্রবর্তী পঞ্ছতপা পীযূষ ভট্টাচার্য পূর্ণা মুখোপাধ্যায় প্রশান্তকুমার here মজুমদার পবিত্র সরকার পাপড়ি গুহ নিয়োগী প্রশান্ত দাঁ প্রমথ চৌধুরী প্রফুল্লচন্দ্র রায় পার্থপ্রতিম বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশান্তচন্দ্র মহলানবিশ প্যারীচাঁদ মিত্র প্রফুল্ল রায় ফ

দিনে লাশকাটা ঘরে হৃদয়বিহীণ শুয়ে আছো কত যুগ হলো? বলো দেখি? বেড়ালের

কবিতাটির শুরুতে লালনের একটি গানের কিছু অংশ উল্লেখ করে কবিতাটি শুরু করেন কবি। গানটি হলো— ‘কি কব সেই পড়শীর কথা/ও তার হস্তপদ স্কন্দ মাথা নাইরে,/ও সে ক্ষণেক থাকে শূন্যের উপর/ক্ষণেক ভাসে নীরে’। কবিতাটি এক অদ্ভুত ঘোরে ফেলে দেয়। গদ্যে লেখা কিন্তু ভিন্ন এক স্পন্দন দোলা দেয় গভীর বোধের ভেতর। লালনের সেই পড়শীর মতোই কবিতা ধরা দেয় না ছোঁয়া দেয় না তবুও যেন এক উজ্জ্বল আঁধার আমাদের দোলা দেয়। ঠিক মামদো মানুষের মতো। কবি যখন স্ত্রীর শিশ্নের কথা বলে তখন আমাদের বোধে কম্পন দিয়ে ওঠে। নারীর স্বাভাবিক শারীরিক গড়নে আমাদের কটকা লাগে। ভুতুড়ে পরিবেশ তৈরি হয়। চেতন ও অবচেতনের মাঝে যেন একটি সেতু তৈরি হয়। গদ্যটি আর গদ্য থাকে না। কবিতা হয়ে উঠে।

বৃক্ষ আর মানুষের দাম্পত্য জীবনে এমন অমিল আশ্চর্যের কিছু নয়। তবুও তো

জল, সম্মুখে প্রাচীন রূপমহল। যে গীতার বাণী ওকে করেছে

দিনটা কেবল ভালো রোখো…আর কিছু ধন চাই না মুর্শিদ— একটা নারী বুঝতে

কবি শিমুল মাহমুদ আশির দশক হতে কবিতায় জীবনের প্রতিচ্ছবি ফুটিয়ে তুলছেন সমহিমায়। তার কবিতায় জীবনের বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাত, ন্যায়-অন্যায় ও প্রেম-কাম সহজে আসে সাবলীল ভাষায়। কিছু অসংগতি সহজে ফুটিয়ে তুলেন নিজ কাব্য শক্তির মধ্য দিয়ে। তার একটি কবিতা এরকম—

বহুসংখ্যক সমাপ্তিবিশিষ্ট কল্পকাহিনীর ধরন

Report this page